October saw a seismic shift, with the global সামুদ্রিক শিপিং এবং বিমানচালনা শিল্প উভয়ই 2050 সালের মধ্যে নেট শূন্যে যাওয়ার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শিপিং শিল্পের জন্য, এটি ল্যান্ডমার্কে আরও অগ্রগতি পসেইডন নীতি. বিমান চলাচলের জন্য, এটি উচ্চাকাঙ্ক্ষার একটি নতুন স্তর দেখায়।
কিন্তু উভয় সেক্টর ডিকার্বনাইজ করা কঠিন, এবং একটি কেন্দ্রীয় প্রশ্ন থেকে যায়: তারা কিভাবে এটি করবে?
আমাদের কাছে এখনও ব্যবহৃত প্রযুক্তিগুলির সমস্ত বিবরণ নেই - তবে এই শিল্পগুলিরও নেই৷ ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ শিপিং (ICS) বলেছে যে নেট শূন্যে পৌঁছানোর জন্য, 5 সালের মধ্যে বৈশ্বিক শিপিং বহরের 2030 শতাংশকে শূন্য-নিঃসরণ করতে হবে। এর অর্থ হল নতুন প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে হাজার হাজার জাহাজ নির্মাণ এবং মোতায়েন করা। এখনও স্কেলে মোতায়েন করা হয়েছে, সেইসাথে তাদের সমর্থন করার জন্য জ্বালানি সরবরাহ চেইন তৈরি করা হয়েছে।
এয়ারলাইন ইন্ডাস্ট্রি এমন সমাধানের প্রস্তাব করেছে যেগুলির জন্য শিল্পের অপারেটিং মডেলগুলিতে কম ব্যাঘাতের প্রয়োজন — যদিও এখানেও, নতুন প্রযুক্তি এবং নতুন ধরনের প্লেনগুলি ক্রমবর্ধমান ভূমিকা পালন করতে পারে৷ উভয় ক্ষেত্রেই, গবেষণা এবং স্কেল সমাধানের জন্য আরও তহবিল গুরুত্বপূর্ণ হবে।
In this blog, we will look at some of the more likely potential technologies that both maritime shipping and aviation could deploy to decarbonize their fleets and operations.
Electrification for short-haul
For both ships and planes, there is a solution for short-distance trips that is already familiar from ground transportation: electrification. Since December 2019, North America’s largest seaplane airline has been taking test flights of battery-powered electric aircraft. Harbour Air, which operates in the Vancouver, B.C., region, is pursuing regulatory approval to 2023 সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক বিমানে যাত্রীদের নিয়ে যাবে এবং তার 42 টি প্লেনের পুরো বহরকে ব্যাটারি পাওয়ারে রূপান্তর করার পরিকল্পনা করছে।
Norwegian company Yara International announced that it will transport cargo for the first time in its new, autonomous battery-powered container ship.
এবং এই গ্রীষ্মে, নরওয়েজিয়ান কোম্পানি ইয়ারা ইন্টারন্যাশনাল ঘোষণা করেছে যে এটি প্রথমবারের মতো মাল পরিবহন করবে তার নতুন, স্বায়ত্তশাসিত ব্যাটারি চালিত ধারক জাহাজ. Both developments show the promise of electrification for short-distance trips, including the airplane trips that serve as lifelines for remote communities in places such as the Australian Outback, parts of Canada and other areas not easily accessible by road.
“Short-haul for both shipping and aviation can likely be electrified,” notes Thomas Koch Blank, a senior principal in RMI’s Climate-Aligned Industries program. However, he understatedly describes the electrification of longer international and intercontinental routes for both industries as “challenging.”
For aviation, the challenge is the weight of batteries. For shipping, it is their bulk. “The volume of batteries needed is crazy,” notes Koch Blank. In both cases, the battery solutions that are revolutionizing ground transport simply don’t have the energy density to take on mid-or long-distance routes. And these longer routes are where most fuel is consumed.
টেকসই বিমান চালনা জ্বালানী
For aviation, the only low-carbon solution being deployed commercially is sustainable aviation fuel (SAF). While SAF can be made from a variety of sources including crop residues, waste vegetable oils and CO2 নিজেই, বিশ্ব বাজারের নেতা স্কাইএনআরজি বর্তমানে বর্জ্য তেল থেকে তৈরি জৈব জ্বালানি বিতরণ করে.
সার্জারির মিশন সম্ভাব্য অংশীদারি — RMI সহ সংস্থাগুলির একটি জোট যা ভারী শিল্পকে ডিকার্বনাইজ করার জন্য কাজ করছে — SAF কে বিমান থেকে কার্বন নির্গমন হ্রাস করার একমাত্র কার্যকর স্বল্পমেয়াদী বিকল্প হিসাবে বর্ণনা করে৷ কারণ এটি বাণিজ্যিক বিমানে ব্যবহৃত জেট জ্বালানির ড্রপ-ইন প্রতিস্থাপন হিসাবে কাজ করতে পারে এবং বিমানবন্দরের জ্বালানি পরিকাঠামোর সাথেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। তদ্ব্যতীত, SAF এর কোন পরিসীমা সীমাবদ্ধতা নেই।
কিন্তু SAF একটি প্রধান ভূমিকা পালন করার জন্য, এটি নাটকীয়ভাবে স্কেল করা প্রয়োজন, যার জন্য যথেষ্ট বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে। বর্তমানে SAF এর বিশ্বব্যাপী সরবরাহ গ্লোবাল এনার্জি দ্বারা পরিচালিত দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার একটি সুবিধা থেকে আসে, যা শিল্পের বার্ষিক জ্বালানী চাহিদার 0.01 শতাংশেরও কম উৎপাদন করতে পারে।
But while SAF may play a major near-term role, there are limitations on the potential supply of waste oil and other biological sources of SAF for the aviation industry. A next-generation approach known as power-to-liquids (PtL) is less mature but carries even greater carbon-reducing potential. PtL uses electricity and CO2 তরল হাইড্রোকার্বন জ্বালানি সংশ্লেষণ করতে, যা সত্যিকার অর্থে শূন্য-কার্বন হতে পারে যদি নবায়নযোগ্য দ্বারা বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
Hydrogen-powered skies
দীর্ঘ মেয়াদে, MPP বিমান চালনার জন্য বিভিন্ন বিকল্পের সন্ধান করছে। সংস্থাটি বলেছে যে হাইড্রোজেন চালিত বিমানগুলি মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী ফ্লাইট থেকে নির্গমন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ হবে। এই বিমানগুলির মধ্যে জ্বালানী কোষ এবং হাইড্রোজেন দহন বিমান উভয়ই অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বেশ কিছু প্রতিশ্রুতিশীল স্টার্টআপ ইতিমধ্যেই এই এলাকায় কাজ করছে, যার মধ্যে রয়েছে ZeroAvia, যারা 2020 সালের গ্রীষ্মে একটি যাত্রীবাহী বিমানের জন্য একটি পরীক্ষামূলক ফ্লাইট করেছিল৷ উপরন্তু, ইউরোপীয় বিমান নির্মাতা এয়ারবাস উন্মোচন করেছে হাইড্রোজেন-চালিত ধারণা প্লেনের একটি সিরিজ.
European plane maker Airbus has unveiled a series of hydrogen-powered concept planes.
এবং যদিও যে বিমানগুলি শুধুমাত্র জল নির্গত করে তা এখনও একটি দূরবর্তী প্রতিশ্রুতি বলে মনে হয়, MPP বলে যে 2030 সালের মধ্যে ফুয়েল সেল এয়ারলাইনারগুলি মধ্য-পরিসরের ফ্লাইটের একটি অংশ নিতে পারে এবং হাইড্রোজেন দহন 2035 সালের মধ্যে এমনকি দূর-দূরত্বের ফ্লাইটগুলিকে শক্তি দিতে পারে৷
Hydrogen on the open sea
For shipping, hydrogen may play an even larger role. RMI’s Koch Blank notes that much of the available biofuel resources will need to be directed to airlines. “If you aren’t doing biofuels, your zero-carbon options are hydrogen, ammonia or e-methanol,” explains Koch Blank. But ultimately, these other sources may also require hydrogen. A main method for producing ammonia requires hydrogen as a feedstock and e-methanol is derived from hydrogen and CO2.
হাইড্রোজেন এবং অ্যামোনিয়া উভয়ই ইতিমধ্যে জ্বালানী হিসাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং ফরাসি শিপিং কোম্পানি সিএফটি একটি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। হাইড্রোজেন চালিত ধারক জাহাজ একটি পরীক্ষা চালানো এই বছরের শেষের দিকে সেনে। উপরন্তু, শিপিং জায়ান্ট Maersk এর জন্য অর্ডার দিয়েছে আটটি জাহাজ যা মিথানলে চলতে পারে, প্রথম 2024 সালে মোতায়েন করা হবে।
But for hydrogen-powered shipping to be emissions-free, the fuel needs to be produced in a way that does not emit greenhouse gases — namely, electrolysis using renewable energy to produce “green” hydrogen. In order for green hydrogen to power global shipping, we’re going to need a lot more electrolyzers than we have — and fast.
টেসা ওয়েইস, আরএমআই-এর ক্লাইমেট-অ্যালাইনড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রোগ্রামের একজন সহযোগী, অনুমান করেছেন যে 3.6 সাল থেকে প্রতি বছর 5.2 মিলিয়ন থেকে 2030 মিলিয়ন মেট্রিক টন হাইড্রোজেন লাগবে, ব্যবহৃত জ্বালানির মিশ্রণের উপর নির্ভর করে, ICS এর 5 শতাংশ ডিকার্বনাইজ করার লক্ষ্য পূরণ করতে। সামুদ্রিক বাণিজ্য। এত বেশি সবুজ হাইড্রোজেন তৈরি করতে 41 শতাংশ ক্ষমতার ফ্যাক্টরে 60-50 গিগাওয়াট ইলেক্ট্রোলাইজারের প্রয়োজন হবে।
That’s around 14 to 20 times the 0.3 gigawatts of electrolyzers that are currently operational, and more than the 40 GW of electrolyzer projects that BloombergNEF is tracking. However, it is only a small portion of the 850 GW that will be needed by 2030 for green hydrogen to play its role in a net-zero world. Beyond aviation and shipping, large volumes of hydrogen will also be needed for a number of applications, including steel production.
One bright spot for shipping is that as the world decarbonizes, one of the main cargoes of long-haul routes will disappear: petroleum and other fossil fuels. Koch Blank estimates that fossil fuels constitute 40 percent of what is transported over the ocean, and so decarbonization could cut back on the demand for energy carriers, as well as the energy requirements of those ships.
Vision and will
There are multiple potential pathways to decarbonize both aviation and shipping, but it is not necessary or even possible to know all the details of how this will play out. What is important is the will to carry out the vision that the aviation and maritime shipping industries are showing.
In both cases, this transformation will need investment in research, development and early-stage deployment of zero-carbon solutions. This includes not only building zero-carbon vessels, but also the fuel production and supply chains that will feed them.
We have the vision to bring aviation, shipping and other heavy industries to a sustainable pathway. Now comes the hard work of doing it.
Source: https://www.greenbiz.com/article/shipping-and-aviation-plan-go-net-zero-how
